নদীর বুকে জেগে উঠলো ৩ হাজার বছরের পুরনো সাম্রাজ্য !

2511

নদীর বুকে জাগল তিন হাজার বছরের- ইরাকের মসুল বাধের পাশে শুকিয়ে যাওয়া নদীর নীচ থেকে জেগে উঠেছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরনো সাম্রাজ্য ৷

জানা গেছে, মোসুল বাঁধের জল স্তর অনেকটাই নেমে যাওয়ার কারণে নদীর মাঝে আর্কিওলজিস্টরা এমন এক সাম্রাজ্যের সন্ধান পেয়েছেন ৷ এই সাম্রাজ্য সিরিয়া এবং মেসোপটেমিয়ায় প্রভুত্ব করেছে বলে জানা যাচ্ছে ৷

জানা গেছে, ইরাকে টাইগ্রিস নদীতে তৈরি মোসুল বাঁধ দেশটির সবচেয়ে বড় বাঁধ যা সাদ্দাম বাঁধ নামেও পরিচিত৷ এর অবস্থাই বর্তমানে বেহাল দশা ৷ এখানেই ৩ হাজার ৪০০ বছরের পুরনো এক মহলের খোঁজ মিলেছে ৷

জার্মানির টিউবিঙ্গন ইউনিভার্সিটির দাবি, এই মহলের সম্পর্ক রহস্যে ঘেরা মিতানি সাম্রাজ্যের সঙ্গে রয়েছে ৷ এখনও পর্যন্ত মিতানি সাম্রাজ্য সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা যায়নি ৷ যেমন জানা যায়নি এর রাজধানী সম্পর্কে ৷

মনে করা হচ্ছে, নদীর নীচ থেকে বেরিয়ে আসা এই মহল থেকে অনেক রহস্যের উন্মোচন হবে, যার থেকে জানা যাবে মিতানি সাম্রাজ্য সম্পর্কে আরও কিছু ৷ গত বছর আর্কিওলজিস্টরা টাইগ্রিস নদীর ধারে বেশ কিছু ধ্বংসাবশেষ পেয়েছিলেন যেখানে মিতানি সাম্রাজ্যের অনেক ছোট-বড় চিহ্ন জড়িয়ে ছিল ৷

লাল এবং নীল রঙের দেওয়ালের ধ্বংসাবশেষও পাওয়া গিয়েছে ৷ মনে করা হচ্ছে এই ধ্বংসাবশেষ নতুন কোনো রহস্যের দরজা খুলে দেবে ৷

যে কারণে একই নারীকে তিনবার ডিভোর্স দিয়ে ৪ বার বিয়ে করলেন ব্যাংকার!

৩৭ দিনের ব্যবধানে একই নারীকে তিনবার ডিভোর্স দিয়ে ৪ বার বিয়ে করেছেন থাইল্যান্ডের এক ব্যক্তি! 

অফিসের ছুটির সুবিধা ভোগ করতে তিনি এমন অদ্ভুত কাণ্ড ঘটিয়েছেন। 

টাইমস নাউ নিউজ জানিয়েছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ব্যক্তি তাইপের একটি ব্যাংকে চাকরি করেন। ওই ব্যাংকের নিয়ম হলো- কোনো কর্মী বিয়ে করলে টানা ৮ দিন বেতনসহ ছুটি পাবেন। 

তাই অফিসের এই সুবিধা উপভোগ করতে একই নারীকে পর পর ৪ বার বিয়ে এবং ৩ বার ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি!

গত বছর ৬ এপ্রিল ওই ব্যক্তি প্রথম বিয়ে করেন। ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী এর জন্য তিনি ৮ দিন টানা ছুটি পান। ৮ দিন পরই স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে দেন। 

পর দিন ফের সেই নারীকেই বিয়ে করেন তিনি। এই ভাবে একই নারীকে তিনি ৪ বার বিয়ে করেন এবং ৩ বার ডিভোর্স দেন। 

কিন্তু কর্মীর ‘চালাকি’ বুঝে যাওয়ার কারণে ব্যাংক তাকে বাড়তি ছুটি দেয়নি। মূলত ওই ব্যক্তির দ্বিতীয় বিয়ে থেকেই তার পরিকল্পনা ধরে ফেলেছিলেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তা সত্ত্বেও তিনি প্রতি বার বিয়ে করেছেন এবং ব্যাংকের কাছে ছুটির আবেদন করেছেন। 

চতুর্থ বার বিয়ের পরও ব্যাংক তার আবেদন নামঞ্জুর করলে তিনি আইনের দ্বারস্থ হন। আইন ভাঙার জন্য ওই ব্যাংকের ৫২ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা হয়। 

জরিমানার বিরুদ্ধে ব্যাংকও মামলা করে। কিন্তু ওই ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত এই কাজ করলেও তিনি আইন ভাঙেননি বলে জানিয়েছে আদালত। সে কারণে বদলানো হয়নি জরিমানার অঙ্কও।