
বিয়ের আগের রাতে বন্ধুদের সাথে মদ্যপান। এর মাত্রাটা এতটা বেশি ছিলো যে বিয়ের কথা ভুলেই গেল ওই তরুণ। জ্ঞানই ফিরল না। মণ্ডপে একা বসে রইলেন কনে।
বিয়ের লগ্নে বর আর এলো না। ভারতের বিহারের ভাগলপুরের সুলতানগঞ্জের এই ঘটনা ঘটেছে। ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যমে এমন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।



























প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সোমবার (১৪ মার্চ) বসেছিল বিয়ের আসর। বর এবং বরযাত্রীর অপেক্ষায় বসেছিলেন কনে আর তার পরিবার।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও বরের দেখা নেই। অপেক্ষা করে শেষে সব অতিথি বাড়ি ফিরে যায়।







































পরের দিন, মঙ্গলবার বরের জ্ঞান ফিরলে পরিবারকে নিয়ে কনের বাড়িতে যায়। কিন্তু কনে বিয়েতে অসম্মতি জানিয়ে দেয়।
কনে স্পষ্ট নিজের পরিবারকে জানিয়ে দেয় যে, পাত্রের জন্য তারা অপমানিত হয়েছে। তাকে আর বিয়ে করা সম্ভব নয়।







































তাছাড়া যার কর্তব্যবোধ নেই, তাকে বিয়ে করতে পারবে না বলেই জানিয়ে দেয় সে। এটুকুতেই শেষ নয়। কনের পরিবার দাবি করে, মেয়ের বিয়েতে যা খরচ হয়েছে, সেই টাকা ফেরত দিতে হবে।
বরের পরিবার তাতে রাজি হয়নি। এরপর, বরের পরিবারের কয়েক জনকে আটক করে রাখে কনের পরিবার।







































দুই পক্ষের বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে খবর পেয়ে ছুটে আসে পুলিশ। তাদের হস্তক্ষেপে দুই পরিবারের ঝগড়া মিটলেও পাত্রকে আর বিয়ে করতে রাজি হয়নি পাত্রী।
সম্প্রতি আসামে বিয়ের আসরেই ঘুমে ঢলে পড়ে মাতাল বর। তার বাবাও মাতাল অবস্থায় এসেছিলেন বিয়ের আসরে। এ সব দেখে বিয়ে ভেঙে দেয় কনে।
জানিয়ে দেয়, মাতালকে বিয়ে করতে পারবে না সে। এবার বিহারেও মদের কারণেই ভেঙে গেল বিয়ে। সূত্র – আনন্দবাজার, নিউজ- ১৮